এনায়েতপুরের শিবপুর সেতুটি চলাচলের অনুপযোগি
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
পলেস্তারা খসে, রেলিং ভেঙ্গে ও পিলার দেবে গিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার অনুপযোগি হয়ে পড়েছে সিরাজগঞ্জের তাঁত শিল্প সমৃদ্ধ এনায়েতপুরের শিবপুর-খুকনী সংযোগ সেতুটি। বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় প্রতিদিন শত শত শিক্ষার্থী ও তাঁত শ্রমিকসহ পথচারীদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এদিকে প্রায় ত্রিশ বছর আগে নির্মিত এ সেতুটি সংস্কার কিংবা অপসারণ করে দ্রুত নতুন সেতু নির্মানের দাবি জানিয়েছে স্থানীয় জন প্রতিনিধিসহ ১২টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ।
ওই এলাকাবাসীরা জানান, করতোয়ার শাখা নদীর শিবপুর বটতলা খালের উপর আশির দশকের শেষে দিকে প্রায় ৩৮ মিটার দীর্ঘ এ সেতুটি নির্মান করে এলজিইডি। এ সেতু দিয়ে খুকনী, জালালপুর ও স্থল ইউনিয়নের অন্তত ১২টি গ্রামের প্রায় ৮/১০ হাজার মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে। প্রায় সাড়ে ৩বছর ধরে সেতুটির বিভিন্ন অংশের পলেস্তারা খসে, রেলিং ভেঙ্গে ও পিলার দেবে গিয়ে চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। ভারী যানবাহন চলাচল তো দুরের কথা রিক্সা ভ্যানই যাতায়াত করতে পারে না। তারপরও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বিশেষ করে শাহজাদপুর উপজেলা সদর ও খুকনী ইউনিয়ন পরিষদ, শিবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শিবপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থল পাকড়াশী ইন্সটিটিউশন এন্ড কলেজসহ এলাকার অন্তত ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ শত শত তাঁত শ্রমিককে ঝুকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। স্থল পাকড়াশী ইন্সটিটিউশন এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী মর্জিনা খাতুন, আবু কাউসার, ও তানজিলা এবং তাঁত শ্রমিক জমির উদ্দিন, আবুল হোসেন ও জাকারিয়া হোসেন জানান, প্রায়ই সেতুর রেলিং ও পলেস্তারা খসে খসে পড়ে । সেতুটি ভাঙ্গা শুধু তাই নয়, সেতুর সংযোগ সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। হেটে পারাপার হতেই ভয় লাগে, তারপরও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই সেতু পারাপার হতে হয়। এব্যাপারে শিবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গভার্নিংবডির সভাপতি এবিএম শামীম হক জানান, এরশাদ সরকারের আমলে নির্মাণ করা সেতুটি তিন-চার বছর ধরে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সেতুটির উপর দিয়ে খুকনী, জালালপুর ও স্থল ইউনিয়নের কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিয়মিত চলাচল করে। এবিষয়ে খুকনী ইউপি চেয়ারম্যান মুলুক চাঁদ মিয়া বলেন, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মানুষদের উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পরিষদে যাতাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এই সেতুটি। অতিপুরাতন এ সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসির দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে সেতুটি দ্রুত সংস্কার অথবা নতুন নির্মানের জন্য দাবি জানান তিনি। এবিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সেহেলী লায়লা জানান, শিবপুর সেতুটি জনগুরুত্বপূর্ন হওয়ায় এলজিইডির সাথে কথা বলে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
ওই এলাকাবাসীরা জানান, করতোয়ার শাখা নদীর শিবপুর বটতলা খালের উপর আশির দশকের শেষে দিকে প্রায় ৩৮ মিটার দীর্ঘ এ সেতুটি নির্মান করে এলজিইডি। এ সেতু দিয়ে খুকনী, জালালপুর ও স্থল ইউনিয়নের অন্তত ১২টি গ্রামের প্রায় ৮/১০ হাজার মানুষ নিয়মিত যাতায়াত করে। প্রায় সাড়ে ৩বছর ধরে সেতুটির বিভিন্ন অংশের পলেস্তারা খসে, রেলিং ভেঙ্গে ও পিলার দেবে গিয়ে চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। ভারী যানবাহন চলাচল তো দুরের কথা রিক্সা ভ্যানই যাতায়াত করতে পারে না। তারপরও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়েই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। বিশেষ করে শাহজাদপুর উপজেলা সদর ও খুকনী ইউনিয়ন পরিষদ, শিবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শিবপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থল পাকড়াশী ইন্সটিটিউশন এন্ড কলেজসহ এলাকার অন্তত ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ শত শত তাঁত শ্রমিককে ঝুকি নিয়ে চলাচল করতে হয়। স্থল পাকড়াশী ইন্সটিটিউশন এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী মর্জিনা খাতুন, আবু কাউসার, ও তানজিলা এবং তাঁত শ্রমিক জমির উদ্দিন, আবুল হোসেন ও জাকারিয়া হোসেন জানান, প্রায়ই সেতুর রেলিং ও পলেস্তারা খসে খসে পড়ে । সেতুটি ভাঙ্গা শুধু তাই নয়, সেতুর সংযোগ সড়কে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। হেটে পারাপার হতেই ভয় লাগে, তারপরও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই সেতু পারাপার হতে হয়। এব্যাপারে শিবপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের গভার্নিংবডির সভাপতি এবিএম শামীম হক জানান, এরশাদ সরকারের আমলে নির্মাণ করা সেতুটি তিন-চার বছর ধরে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। সেতুটির উপর দিয়ে খুকনী, জালালপুর ও স্থল ইউনিয়নের কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিয়মিত চলাচল করে। এবিষয়ে খুকনী ইউপি চেয়ারম্যান মুলুক চাঁদ মিয়া বলেন, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মানুষদের উপজেলা সদর ও ইউনিয়ন পরিষদে যাতাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম এই সেতুটি। অতিপুরাতন এ সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। এলাকাবাসির দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে সেতুটি দ্রুত সংস্কার অথবা নতুন নির্মানের জন্য দাবি জানান তিনি। এবিষয়ে শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সেহেলী লায়লা জানান, শিবপুর সেতুটি জনগুরুত্বপূর্ন হওয়ায় এলজিইডির সাথে কথা বলে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
No comments